একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হলে প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকায়ণ একান্ত প্রয়োজন। এ উপলব্ধি থেকে একটি যুগোপযোগী আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক গুণগত মানসম্মত শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তনে বর্তমান সরকারের উদ্যোগ আজ সর্বমহলে সমাদৃত ও প্রশংসিত হয়েছে। শিক্ষার সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করা এবং নতুন প্রজন্মকে দক্ষমানব সম্পদে উন্নীত করার মাধ্যমে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ প্রণয়ন। শিক্ষানীতিতে অন্যান্য স্তরের পাশাপাশি মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাকে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হয়েছে। বিশেষ করে তথ্যও যোগাযোগ প্রযুক্তিভিত্তিক শিক্ষা ও জীবনমূখী দক্ষতানির্ভর শিক্ষাকে এ ক্ষেত্রে বিশেষভাবে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিক্ষকগণের দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বিদ্যালয়গুলোতে অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর শ্রেণীকক্ষ স্থাপনে মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের মানসম্মত শিক্ষানিশ্চিত করার উদ্যোগগ্রহণ করা হয়েছে। এ সব উদ্যোগ বাস্তবায়নে জেলা শিক্ষা অফিসের ভূমিকা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার বাস্তবায়ন ও যুগোপযোগী সময়ের চাহিদানুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শেখন-শেখানো অধিকতর ফলপ্রসূ করা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে আমরা অঙ্গিকারাবদ্ধ। পরিচালনা পরিষদ, প্রশাসন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অবিভাবক, ও সুধিমহল সকলকে ওয়েবসাইট থেকে সেবা গ্রহণে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস