ক) ক্রুটিযুক্ত শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতি সংস্কার করা।
খ) ম্যানেজিং কমিটির জটিলতা নিরসন।
গ) শিক্ষকদের প্রাইভেট পড়ানোর প্রবণতাও বন্ধ করা্ ।
ঘ) বিভিন্ন কোচিং সেন্টার বন্ধ করা ।
এবতেদায়ী ও মাধ্যমিক স্তরের বই সংরক্ষণের জন্য গোডাউনের অভাব।
চ) পাবলিক পরীক্ষার জন্য নির্ধারিত কেন্দ্র না থাকায় কেন্দ্রের বিদ্যালয়সমূহ পরীক্ষাচলাকালীন পাঠদান থেকে বিরত না থাকা।
ছ) কোনকোন ক্ষেত্রে শ্রেণীকক্ষে শিক্ষকদের পূর্ণসময় (১০.০০টা- ৪.০০টা) পাঠদানে বাধ্যতামুলক করা।
জ) বিদ্যালয় গুলিতে অনাকাঙ্খিত মামলা-মোকর্দ্দমা বন্ধ করা।
ঝ) এনটিআসিএ-এর সনদ যাচাই।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস